লিমকা বুক অব রেকর্ডসে ‘আয়নার ভাষা’ উদ্ভাবনের জন্য স্থান পেলেন উত্তম দাস
সুদীপ শর্মা চৌধুরী,গুয়াহাটি
অসমের সিলাপাথারের যুবকের আয়নার ভাষা তৈরীর অভিনব কর্মসূচি। তিনিই আজ বিশ্বজনীন হয়ে উঠার এক অনন্য দৃষ্টান্ত।
"এসো মানুষ হই " স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে প্রথম আয়নার ভাষা তৈরি করেন। উত্তম দাস তাঁর ২২বছর বয়সে শুরু করেন প্রথম এই প্রচেষ্টা। এরপর তিনি গীতা, বাইবেল, ত্রিপিটক আদি বিভিন্ন বই লেখেন তারই তৈরী আয়নার ভাষায়।
উত্তম দাসের "মৈত্রী পিস অ্যাওয়ার্ড" গ্রহণ করার একটি দৃশ্য
ইতিমধ্যে বাইবেল পৌঁছে গেছে অসম ও ভারত ছাড়িয়ে ভ্যাটিকানে সিটি পোপের দেশে। কবে কি করে এই বিদ্যায় নিজেকে জড়িত করেন আওয়াজ দ্য ভয়েস কে একান্ত সাক্ষাৎকারে জানান।
এবার তিনি লিখেছেন আরবী ভাষায় পবিত্র "কোরআন শরীফ"। তিনি জানান এই রমজান মাসের আগেই তিনি আয়নার ভাষায় প্রকাশ করবেন মুসলিম ধর্ম গ্রন্থ "কোরআন শরীফ"। তিনি একধারে বাংলা, অসমীয়া, নেপালি, আরবী, ইংরাজি, হিন্দি বিভিন্ন ভাষায় লিখে যাচ্ছেন। আগামীদিনে তিনি রবীন্দ্র নাথ ঠাকুর রচিত নোবেল পুরস্কার প্রাপ্ত বই "গীতাঞ্জলি" প্রকাশ করবেন।